একগুচ্ছ বাজে কবিতা - অরুণিমা মণ্ডল দাস
১
এক
অসহায়
চাষীর
বিরাট
খামার
“কবিতা” নামক
ধানের
চাষ
মাঠে
চিংড়ির
ঝাঁক, দুদিক
নীল
আকাশ
ধানের
শিষে
আদর
দিচ্ছে
মেয়েটি
ধুঁকছে
মাথায়
পান্তাভাত
কফি
চচ্চড়ির
থালা
তেত্রিশের
সংসারী
বৌ
দুটো
বাচ্চা, দিনে
কাজ, রাতে
তিক্ততা ---
বাটি
কাপে
টেপাটেপি
আর
ঢোকানোর
সুখ
তার
কাছে
এক
বাঙালির
বিচিত্র
ন্যাংটো
বাঁদরের
নাচন
“ছাড়
ছাড়
ধর
ধর ”
সবটাই
অতৃপ্তির
পারদে
নিরামিষ
লাঠিখেলা
রোজগেরে
খেটেখাওয়া
থেকে
মধ্যবিত্ত
বাঙালীদের
অর্ধেক
সেক্স
লুঙ্গি
আর
হাফপ্যান্ট------
- আর
অহেতুক
উত্তেজনায়
বাদবাকি
লবণ
দিয়ে
সরবত
মেশানোর
আগেই
তেতো
করে
গেলানো
একুশ
বাইশে
গলানো
শুরু
ফোটানো
লোহা
টাক
খেয়ে
খেয়ে
পঁয়ত্রিশ
চল্লিশে
ঝরঝরে
আ্যলুমিনিয়াম
ভার্জিনিটি
কম্পিউটারের
হ্যাংকিং
ভাইরাস
খারাপ
কবিতায়
সঙ্গমগুলো
পা
জড়িয়ে
বসে
থাকে
রাবণ
সীতার
চুল
ধরে
বিছানায়
নিলে
পর
রামেদের
হদিশ
মেলে
২
দশতলা
বাড়ির
জানালাগুলো
ওঠানামা
করছে
লাইটিংয়ে জোনাকিরা দুলছে
বাড়িগুলো চাপাচাপি
পুরোনো
ব্লু
ফিল্মের
মোটা
নায়িকা
এতোই মোটা আর সংক্ষেপে বিশ্রী শট----
উত্তেজনাগুলো
মশা
কামড়ের
শিহরন
কালো ষাঁড়ের
পিছনে
বাছুরের
ধস্তাধস্তি------
ড্রামের ভিতর
বোতল
গলিয়ে
এক
সংক্ষিপ্ত
দাঁড়ানো বেমানান
স্ক্রীনশট-----
৩
সঙ্গমের পর ছেলেরা
কালসাপ
হয়ে
ওঠে
চিরুনিটি চুলের জন্য
কাঁদলে
চুলগুলো
জোরালো
প্রেমিক
হয়ে
যায়
উনুনে ভাত
ফোটার
আগেই
মৈথুনের
ঢেকুরে
শরীরের
পানমৌরি
সক্রিয়
জারক
ছেলেরা সঙ্গম করে
না
গেলে------
পান গাছের উপরে আদরগুলো প্রথম সেক্স------
হাত পা
কান
লাল
হলেও
ছাদের
মাটি
রুক্ষ
ই থাকে-----------
একবার ছাদের গন্ধ
হাওয়া
খেলে
বারবার
ছাদে
যেতে
ইচ্ছে
করে
বায়োলজি র রসে বাংলার সুড়সুড়ি গায়ে হাত বোলানো সঙ্গম------
উপর উপর দিয়ে কইমাছের লম্ফঝম্ফ-------
সেইজন্যই
সঙ্গমের পর ছেলেরা
কালসাপ
হয়ে
ওঠে----¡
Thnks Bak
ReplyDeleteস্ট্রেটকাট অথচ ভীষণ ঘোরানো। আমার কিন্তু খুব দারুণ কিছু লাগেনি, কিন্তু তাতে এই কবিতার কিচ্ছু যাবে আসবে না
ReplyDeleteThnkss saha
Delete